বর্তমানে মাদ্রাসায় ১৫জন সুযোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা এবং ২জন কর্মচারী কর্মরত আছেন। ১টি প্রটোটাইপ ভবন ও ১টি টিনের ঘর যার মেঝে পাকা অবস্থায় আছে।
ঐতিহ্যবাহী তারাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসাটি ইংরেজী ১৯৬০ সনে প্রতিষ্ঠিত হয়। তারাইল গ্রামের বিশিষ্ট সমাজ সেবক মরহুম আঃ আজিজ মিয়া এই মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠিত করেন। শুধু মাদ্রাসা নয় তিনি অক্লামত্ম পরিশ্রম করে অত্র গ্রামে আরও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরী করেন এর মধ্যে উলেস্নখ যোগ্য হল মহর আলী শাহনুর বানু হাইস্কুল ও আঃ আজিজ মিয়া আয়েশা খাতুন কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই মাদ্রাসাটি অতি সুনামারে সাথে পরিচালিত হয়ে আসছে। বর্তমানে মাদ্রাসায় ১৫জন সুযোগ্য শিক্ষক শিক্ষিকা এবং ২জন কর্মচারী কর্মরত আছেন। ১টি প্রটোটাইপ ভবন ও ১টি টিনের ঘর যার মেঝে পাকা অবস্থায় আছে। মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকেই ফলাফল অত্যামত্ম সমেত্মাষজনক। মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে অনেকে বর্তমানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ভিবিন্ন দফতরে কর্মরত থাকিয়া অতিসুনামের সাথে দায়ীত্ব পালন করে আসছেন। পরিশেষে বলা যায় তারাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা একটি সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে যোগ্যতা অর্জন করেছে।
১। জনাব মোঃ ইব্রাহিম মিয়া সভাপতি
২। জনাব মোঃ আঃ রব সুপার/সম্পাদক
৩। জনাব মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান সদস্য
৪। জনাব মোঃ সিরাজ মিয়া সদস্য
৫। জনাব মোঃ দুলাল মিয়া সদস্য
৬। জনাব মোঃ বাছেদ মিয়া সদস্য
৭। জনাব মোঃ জাকারিয়া সদস্য
৮। জনাব মোঃ ইমরান হোসেন সদস্য
৯। জনাব মোঃ আয়নাল হক সদস্য
১০। জনাবা মোসাঃ আছমা বেগম সদস্যা
১১। জনাবা মোসাঃ নাজমুন নাহার সদস্যা
** বিগত ৫বছরের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঃ
সন পরীক্ষার্থী সংখ্যা পাশের সখ্যা পাশের হার
২০০৯ ৪৫ ২৬ ৫৭%
২০১০ ৫৩ ৫৩ ১০০%
২০১১ ৪৩ ৩১ ৭২%
২০১২ ৫৬ ৪৭ ৮৩%
২০১৩ ২৫ ১৮ ৭২%
শিশু থেকে ১০ম
১। মাদ্রাসার অবকাঠামোর উন্নয়ন হয়েছে।
২। শিক্ষার সার্বিক গুনগত মান বেড়েছে।
৩। অত্র প্রতিষ্ঠানে অনেক এতিম, গরিব ও প্রতিবন্ধি ছাত্র-ছাত্রী পড়ালেখা করে আর্থসামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে।
৪। এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠীত হওয়ার পর থেকে অত্র এলাকায় ইসলামী শিক্ষা ও সাধারন শিক্ষার প্রসার ঘটেছে।
৫। মাদ্রাসার ভবন গুলি আগে কাঁচাঘর ছিল বর্তমানে একটি প্রটোটাইপ (পাকা) ভবন ও একটি সেমিপাকা ভবনে উন্নিত হয়েছে।
৬। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল পূর্বের তুলনায় ভাল হয়েছে।
৭। ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা আগের তুলনায় বহুলাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে।
৮। আসবাপত্রের সংখ্যা পূর্বের চেয়ে বৃদ্ধি হয়েছে।
৯। মাদ্রাসার নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য সিমানা প্রাচীর ও গেইট নির্মান করা হয়েছে।
অতীতের চেয়ে ভবিষ্যৎ ফলাফল আরো ভাল করতে হবে। শিক্ষাদানের পদ্ধতি আরো আধুনিক হতে হবে। প্রতি ক্লাসে দৈনিক, মাসিক, সাপ্তাহিক পরীক্ষা অব্যাহত রাখতে হবে। বিদ্যামান ভবন দ্বিতল ভবনে রূপামত্মরিত করতে হবে। একটি নতুন ভবনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। মাদ্রাসার অসমতল মাঠটিকে খেলাধুলার উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। প্রয়োজনীয় শিক্ষক নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য ছাত্র-ছাত্রী অভিবাবকদের আরো উৎসাহিত করে তুলতে হবে। ছাত্র সংখ্যা বৃদ্ধির চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ছাত্রীদের নামাজের স্থান আরো সম্প্রসারন করতে হবে। ছাত্রীদের রাসত্মা ঘাটের নিরাপত্তার ব্যবস্থা আরো জোরদার করতে হবে। মাদ্রাসার শিক্ষার মান সম্প্রসারনের জন্য বিজ্ঞান বিভাগ চালু করার ব্যবস্থা করতে হবে। ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজন অনুযায়ী সৌচাগর বাড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে। মাদ্রাসার সীমানা প্রাচীরের বাকি অংশ নির্মান করার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যুগপোযোগী শিক্ষা অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় শিক্ষা উপকরন বৃদ্ধি করতে হবে। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল আরো উন্নত করার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রাখতে হবে। ভালো ফলাফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করার জন্য ভাল পুরস্কারে ব্যবস্থা করতে হবে।
সাং- তারাইল, ডাকঘর- বিরাব,উপজেলা- রূপগঞ্জ, জেলা- নারায়ণগঞ্জ।
শিগ্রই আপলোড করা হবে
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস